গ্রহরূপে পৃথিবী (Earth as a planet)

১)সৌর পরিবার কাকে বলে?

উত্তর-সৌরজগতের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে সূর্য। সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে পৃথিবী সহ ১২্টি গ্রহ ও বিভিন্ন উপগ্রহ, গ্রহানুপুঞ্জ, উল্কা, ধূমকেতু। এক সঙ্গে এদের সৌরজগৎ বা সৌর পরিবার বলে।

২)সৌরজগতের গ্রহগুলি নাম লিখ। 

উত্তর-সৌরজগতের গ্রহগুলি নাম হল—বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি,শনি, ইউরেনাস, নেপচুন, ইত্যাদি ৮টি কুলীন গ্রহ।প্লূটো,সেরেস,এরিস,হাউমিয়া,ম্যাকিম্যাকি ইত্যাদি  ৫ টি বামন গ্রহ 

৩)সূর্য থেকে পৃথিবীর গড় দূরত্ব কত?

উত্তর-সূর্য থেকে পৃথিবীর গড় দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কিমি.।

৪) পৃথিবীর ব্যাস ও আয়তন  কত? 

উত্তর –পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস ১২,৭৫৭ কি.মি. এবং মেরুব্যাস ১২,৭১৪ কিমি। এর গড় ব্যাস ১২,৮০০ কি.মি. এবং গড় ব্যাসার্ধ ৬,৪০০কি.মি.। পৃথিবীর মোট আয়তন ৫১ কোটি ৫৪ লক্ষ বর্গকিমি.

৫) পৃথিবীর জলভাগ ও স্থলভাগ আয়তন লিখ। 

উত্তর-পৃথিবীর মোট আয়তনের তিনভাগ জল এবং একভাগ স্থল। জলভাগের আয়তন প্রায় ৩৬ কোটি ৬৪ লক্ষ বর্গকিমি. এবং স্থলভাগেরআয়তন প্রায় ১৪ কোটি ৯০ লক্ষ বর্গ কিমি.।

৬) পৃথিবীর ওজন কত?

 উত্তর-১৭৯৭ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী হেনরী ক্যাভেনডিশ মহাকর্ষ শক্তিও ঘনত্বের উপর ভিত্তি করে পৃথিবীর ওজন হিসেব করে বলেন পৃথিবীর আনুমানিক ওজন ৬ কোটি কোটি কোটি টন। 

৭)পৃথিবীর পরিধি কত? 

উত্তর-খ্রীস্টের জন্মের প্রায় ২০০ বছর আগে গ্রীক পন্ডিতএরাটসথেনিস (Eratosthenes) সর্বপ্রথম পৃথিবীর পরিধি পরিমাপ করেন। তাঁর হিসেব পরিধি ২,৫০,০০০ স্টেডিয়া বা ৪৬,২৫০ কি.মি. (১ স্টেডিয়া = ১৮৫ মি.)বর্তমান বৈজ্ঞানিকগণের মতে পৃথিবীর পরিধি 40,000কিলোমিটার। 

2πr = 2×22/7×6400 =40056 কিমি. বা 40,000 কি.মি.।

৮) পৃথিবীর উপগ্রহটির নাম কি? 

উত্তর- চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ। পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব প্রায়৩ লক্ষ ৮৬ হাজার কি.মি। পৃথিবী চাঁদের চেয়ে ৫০ গুণ বড়। চাঁদের ব্যাস ৩৪৭৬ কি.মি.।

৯)মহাকাশ থেকে পৃথিবী দেখতে কেমন? 

 উত্তর-মহাকাশ থেকে পৃথিবীর দৃশ্য (View of Earth from space) : মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে একটি উজ্জ্বল রঙিন গোলক বলে মনে হয়। আলোকচিত্রে দেখা যায়,মহাশূন্যে আকাশের রঙ ঘন কালো। এই কালো আকাশের বুকে পৃথিবীর অর্ধাংশসূর্যালোকে নানা রঙে রঙিন হয়ে থাকে। বাকি অর্ধাংশ আলোর অভাবে অন্ধকারে ঢাকা।আলোকিত অর্ধাংশের কোথাও নীল, কোথাও সাদা। আবার কোথাও বাদামী ও সবুজ।

১০)পৃথিবীকে নীলগ্রহ  বলে কেন? 

উত্তর- পৃথিবীর অধিকাংশ স্থান জ্বলে পরিপূর্ণ। তাই মহাকাশ থেকে পৃথিবীরবেশিরভাগ অংশকেই নীল রঙের দেখায়। এজন্য পৃথিবীকে নীলগ্রহ বলা হয়।

১১)পৃথিবীর আকার কেমন?

উত্তর- পৃথিবীর আকৃতি (Shape of the Earth) :পৃথিবীর আকৃতিকে নিম্নলিখিত তিনটিভাবে আলোচনা করা যায়। যথা (১) পৃথিবীর আকার গোল (২) পৃথিবী একটি অভিগত গোলক (৩) পৃথিবী একটি জিওড (Geoid)

১২) পৃথিবীর গোলাকৃতি প্রমাণ দাও। 

উত্তর -নিম্নলিখিত বিষয়গুলি থেকে বুঝতে পারা যায় যে পৃথিবীর আকার গোল 

চিত্র –পৃথিবীর গোলাকার ছায়া

(ক) আলোকচিত্র : পৃথিবী প্রদক্ষিণরত বিভিন্ন কৃত্রিম উপগ্রহ ও মহাকাশ যানের তোলা আলোকচিত্র প্রমাণ করে যে, পৃথিবী গোলাকার।

খ) অন্য গ্রহ পর্যবেক্ষণ -দূরবীক্ষণ   যন্ত্রের সাহায্য সৌরজগতের অন্য গ্রহ গুলোকে গোল দেখায়। পৃথিবী সৌরজগতের সদস্য হওয়ায় তার গোল হওয়া স্বাভাবিক। 

(গ) পৃথিবীর গোলাকার ছায়া : চন্দ্রগ্রহণের সময় পৃথিবীর ছায়া চাঁদের উপর পড়ে।এই ছায়ার আকৃতি গোল। এর থেকে প্রমাণিত হয় যে পৃথিবী গোলাকা

(ঘ) দিগন্তরেখা : বিমানে করে ভূ-পৃষ্ঠ থেকে যতই উপরের দিকে যাওয়া যায়,দিগন্ত রেখার পরিধি তত বাড়তে থাকে। পৃথিবী গোলাকার হওয়ার জন্য দিগন্তরেখার এরূপ পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।

(ঙ) সুর্যোদয় ও সূর্যাস্ত : পৃথিবীর আকার গোল বলেই পৃথিবীর সর্বত্র এই সময়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত হয় না। পূর্বদিকের দেশগুলিতে আগে এবং পশ্চিমের দেশগুলিতে পরে  সূর্যোদয় ও 

(চ)বেডফোর্ড   লেভেল পরীক্ষা : ১৮৭০ সালে ইংরেজ পর্যবেক্ষক এ.আর.ওয়ালেস ইংলন্ডের বেডফোর্ড   খালে সমান মাপের তিনটি খুঁটি একই সরলরেখায় একটি ভেলায় আটকে ভাসিয়ে দেন। দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে লক্ষ্য করে দেখেন প্রথম ও তৃতীয় খুঁটির তুলনায় মাঝের খুঁটিটি কিছুটা উঁচু হয়ে আছে। পৃথিবী গোল বলে এরকম সম্ভব। 

চিত্র-বেডফোর্ড   লেভেল পরীক্ষা

জ) তীরগামী বা সমুদ্রগামী জাহাজ :  সমুদ্র থেকে জাহাজ তীরের দিকে এগিয়ে এলে প্রথমে জাহাজের মাস্তুল ও চোঙ দেখা যায় এবং জাহাজ যতই কাছে আসে ততই জাহাজের নিচের অংশগুলি দেখা যায়। একই ভাবে তীর থেকে জাহাজ যখন গভীর সমুদ্রে চলে যায় তখন প্রথমে জাহাজের নিচের অংশ ও পরে উপরের অংশগুলি অদৃশ্য হয়ে যায়। পৃথিবী গোলাকার বলেই এরকম হয়। পৃথিবী সমতল হলে জাহাজের সমস্ত অংশ একসঙ্গে দেখা যেত ।

ছ)ধ্রুবতারার পরীক্ষা  উত্তর গোলার্ধে পৃথিবীপৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থান থেকে যদি ধ্রুবতারাকে লক্ষ্য করা হয়, তবে ধ্রুবতারাকে বিভিন্ন কোণে দেখা যায়। যেমননিরক্ষরেখায় 0°কোণে, কর্কটক্রান্তিরেখায় ২৩-১/২ কোণে এবং সুমেরুতে ৯০ ডিগ্রি কোণে। পৃথিবী গোলাকার বলেই এরকম ঘটে। পৃথিবী যদি সমতল হত, তবে যেকোন জায়গা থেকে ধ্রুবতারাকে একই কোণে দেখা যেত।

১২) পৃথিবীকে সমতল মনে  হয় কেন?

উত্তর-পৃথিবীকে সমতল মনে  হওয়ার কারণ : একটি বৃত্তের পরিধিকে যদি ছোট ছোট,কয়েকটি অংশে ভাগ করে দেখা হয়, তবে ছোট ছোট অংশগুলি সমতল বলে মনে হয়।একইভাবে বিশাল পৃথিবীর অতি সামান্য অংশ আমরা দেখতে পাই। তাই পৃথিবীকে আমাদের কাছে সমতল মনে হয়। 

১৩)প্রমাণ কর পৃথিবী একটা অভিগত গোলোক। 

উত্তর-পৃথিবী একটি অভিগত গোলক : বিভিন্ন পরীক্ষা থেকে জানা যা যে, পৃথিবীরআকার পুরোপুরি গোল নয়। পৃথিবী একটি অভিগত গোলক। কারণ এর উত্তর-দক্ষিণদিক সামান্য চাপা এবং পূর্ব পশ্চিমদিক সামান্য স্ফীত বা ফোলা

চিত্র– অভিগত গোলক• পৃথিবীর অভিগত গোলকের প্রমাণ :

 (i) নিরক্ষীয় ও মেরুব্যাসের  পার্থক্য 

পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস ১২,৭৫৭ কি.মি. এবং মেরুবাস ১২,৭১৪ কিমি.। উভয় ব্যাসের পার্থক্য 

৪৩ কি.মি.। এর থেকে প্রমাণিত হয় যে পৃথিবী একটি অভিগত গোলক।

(ii) ওজনের পার্থক্য : কোন বস্তুকে ওজন করা হলে বস্তুটির ওজন নিরক্ষীয় অঞ্চ অপেক্ষা মেরু অঞ্চলে কিছুটা বেশি হয়। নিরক্ষীয় অঞ্চল অপেক্ষা মেরু অঞ্চল সামান্য .চাপা বলে মেরু অঞ্চলে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বেশি । 

(iii) নক্ষত্র পর্যবেক্ষণ : নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে কোন নক্ষত্রের দিকে ১১১.১ কিমি এগিয়ে গেলে নক্ষত্রটিকে ১  ডিগ্রি সরতে দেখা যায়। কিন্তু মেরু অঞ্চল থেকে ১১১.১ কি.মি. নক্ষত্রের দিকে এগিয়ে  গেলে নক্ষত্রটিকে এক ডিগ্রি কম সরতে দেখা যাবে। এর থেকে প্রমাণিত হয় মেরু অঞ্চল অপেক্ষা নিরক্ষীয় অঞ্চল স্ফীত।

(iv) আবর্তনের ফল– কোন নরম গোলাকার বস্তুকে খুব জোরে ঘোরালে কেন্দ্রমুখী শক্তি ও কেন্দ্রবহির্মুখী  শক্তিরপ্রভাবে ঐ গোলাকার বস্তুর মধ্যভস্ফীত এবং উপর ও নিচের তল সামান্য চ্যাপ্টা হয়। পৃথিবী জন্মলগ্নে উত্তপ্ত ও নমনীয় ছিল। আবর্তনের ফলে কেন্দ্রবিমুখ শক্তির কারণে পৃথিবীর নিরক্ষীয় তন সামান্য হয়েছে।

১৪)পৃথিবীর আকৃতি পৃথিবীর মত (Geoid) ব্যাখ্যা কর। 

উত্তর- গ্রীক ভাষায় Geo  শব্দের অর্থ পৃথিবী’ এবং ‘Edios শব্দের অর্থ দেখতে বা    সদৃশ্। অর্থাৎ  Geoid  শব্দের অর্থ পৃথিবীর মতো দেখতে। পৃথিবী পৃষ্ঠের উচ্চতা ও গভীরতা সর্বত্র সমান নয়। পৃথিবীর ,কোথাও সুউচ্চ পর্বতমালা  আবার কোথাও বিস্তীর্ণ নিম্নভূমি বা জলভাগ। মহাদেশ এবং বিভিন্ন অংশের মধ্যে বন্ধুরতা লক্ষ্য করা যায়। পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি এ অভিগত গোলক। প্রকৃতপক্ষে কোন বস্তুর সঙ্গে পৃথিবীকে তুলনা করা যায় না। তাই পৃথিবীর আকৃতি পৃথিবীর মতো।পৃথিবীর বন্ধুরতার পরিমাণ ৮৮৪৮ মিটার (সর্বোচ্চ স্থান মাউন্ট এভারেস্ট) +১১০৫৩ মিটার (সর্বনিম্ন স্থান মারিয়ানা খাত) = ১৯৮৮৩ মিটার বা প্রায় ২০,০০০ বা ২০ কিমি। 

১। সূর্য থেকে পৃথিবীর গড় দূরত্ব – 15 কোটি কি.মি

 ২। পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস – 12757 কি.মি

৩। পৃথিবীর মেরুব্যাস 12714 কি.মি

 ৪। পৃথিবীর ওজন – ৬ কোটি মেট্রিক টন

৫। পৃথিবীর আয়তন – 51 কোটি 54 লক্ষ বর্গ কি.মি

 ৬। পৃথিবীর পরিধি 40.056 বা 40.000 কি.মি

৭। পৃথিবীর পরিধি প্রথম মাপেন- গ্রীক পন্ডিত এরাটসথেনিস ২০০ খ্রীঃ পূঃ

৮। পৃথিবীর স্থলভাগের আয়তন 14 কোটি 90 লক্ষ বর্গ কি.মি

৯। পৃথিবীর জলভাগের আয়তন 36 কোটি 64 লক্ষ বর্গ কি.মি 

১০। পৃথিবীর থেকে চন্দ্রের দূরত্ব ৩ লক্ষ ৪১ হাজার কি.মি

১১। পৃথিবীর ওজন প্রথম মাপেন- ব্রিটিশ বিজ্ঞানী হেনরি ক্যাভেনডিশ (১৭৯৭ সালে)১২। পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ – মঙ্গল

১৩। পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি – পৃথিবী সদৃশ (Geoid)

১৪। পৃথিবীর গড় ব্যাস 12800 কি.মি

১৫। পৃথিবীর গড় ব্যাসার্ধ 6400 কি.মি

১৬। পৃথিবীর উপাধি – নীলগ্রহ

১৭। পৃথিবীর বন্ধুরতার পরিমাণ ১৯৮৮৩ মিটার

১৮। পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ – চাঁদ

১৯। চাঁদের ব্যাস 3476 কি.মি

২০)কুলিন গ্রহ =বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস, নেপচুন

২১)বামন গ্রহ- প্লুটো, সেরেস, এরিস, হাউমিয়া, ম্যাকিম্যাকি

২২)গ্রহ-বৃহস্পতি                                  ২৩)ক্ষুদ্রতম গ্রহ- বুধ

২৪)নীলগ্রহ- পৃথিবী                               ২৫)লালগ্রহ -মঙ্গল

২৭)যমজ গ্রহ- শুক্র,                             ২৮)সবুজগ্রহ-ইউরেনাস

২৯)বলয়গ্রহ-শনি                                  ৩০)রাক্ষুসে গ্রহ- বৃহস্পতি

৩১) GPS এর পুরা নাম -Global Positioning System

                               অনুশীলনী

(Multiple Choice Questions)

১)পৃথিবীর গড় ব্যাসার্ধ

(ক) ৫০০০ কি.মি(খ) ৬৪০০ কি.মি

(গ) ৭৪০০ কি.মি(ঘ) ১২৭৫৭ কি.মি

২. পৃথিবীর পরিধি প্রথম মাপেন

(ক) ক্যাভেন ডিশ (খ) নিউটন (গ) এরাটসথেনিস ঘ) কেপলার

৩. পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি

(ক) নাশপাতির মতো(খ) পুরাপুরি গোল(গ) কমলালেবুর মতো(ঘ) জিয়োডের মতো

৪. পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস

(ক) ১২৭১৪ কি.মি(খ) ১২৭৫৭ কি.মি(গ) ৬৪০০ কি.মি(ঘ) ১২৮০০ কি.মি

৫. পৃথিবীর গড় পরিধি প্রায়

(ক) ৩০,০০০ কি.মি(খ) ৫০,০০০ কি.মি(গ) ৪০,০০০ কি.মি(ঘ) ৬০,০০০ কি.মি

৬. বেডফোর্ড পরীক্ষা করা হয়

(ক) ১৮৭০ খ্রিঃ(খ) ১৮৯০ খ্রিঃ(গ) ২০০০ খ্রিঃ(ঘ) ১৯৮০ খ্রিঃ

সংক্ষিপ্ত উত্তর লিখ

(১) কে প্রথম পৃথিবীর পরিধি মাপ করেন?(২) পৃথিবীর মোট আয়তন কত?

.৩) পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব কত?

শূন্যস্থান পূরণ কর 

বামন গ্রহের সংখ্যা ————–

কুলিন গ্রহের সংখ্যা ————-

পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ————-

সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ —————

সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম গ্রহ —————

বলয় গ্রহ নামে পরিচিত—————–

সবুজ গ্রহ নামে পরিচিত————–

পৃথিবীর মোট আয়তন ——————-

পৃথিবীর ওজন —————————–

চাঁদের ব্যাস —————————

বৃহত্তম বামন গ্রহ ————————

Leave a Comment