দেশ হিসেবে ভারত (India as a country)

 মগজাস্ত্র 

                                                               (১)ভারতের নামকরণ –

ক)প্রাচীনকালে ভারতবর্ষে ভরত নামে   এক রাজা বাস করতেন । তাই আমাদের দেশের নাম হয়েছে ভারতবর্ষ। 

)গ্রিক শব্দ ‘Indoi’থেকে অথবা ল্যাটিন শব্দ ‘Indus’ থেকে India কথাটি এসেছে। এর অর্থ সিন্ধু অঞ্চলের বসবাসকারী মানুষ। 

(২)ভারতের গোলার্ধগত অবস্থান –

অক্ষাংশের বিচারে ভারত উত্তর গোলার্ধে এবং দ্রাঘিমার বিচারে ভারত পূর্ব গোলার্ধে অবস্থিত। অর্থাৎ ভারতবর্ষ উত্তর -পূর্ব গোলার্ধে অবস্থিত। 

(৩)এশিয়া মহাদেশে ভারত –

ভারত এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে অবস্থিত। 

(৪)ভারতের চতু:সীমা -(Boundary)

  ভারতের উত্তরে  নেপাল ভুটান, চিন,     দক্ষিণে   শ্রীলঙ্কা,   ভারত মহাসাগর; পশ্চিমে     আরব সাগর ,পাকিস্তান, পূর্ব দিকে বঙ্গোপসাগর , বাংলাদেশ ও মায়ানমার ; উত্তর-পশ্চিমে আফগানিস্তান  অবস্থিত। 

 ৫)ভারতের অক্ষাংশগত অবস্থান – – দক্ষিণে 6°45′ উত্তর  থেকে উত্তরে 37° 06′ উত্তর। 

৬)ভারতের দ্রাঘিমাগত  অবস্থান – – পশ্চিমে 68°08′ পূর্ব  দ্রাঘিমা থেকে পূর্ব দিকে 97° 25′ পূর্ব দ্রাঘিমা ।

(৭)ভারতের উপাধি –

ক)হিন্দুস্থান-ভারতে হিন্দু ধর্মাবলম্বী লোক বেশি থাকার জন্য ভারতকে হিন্দুস্তান বলে। 

খ)ইন্ডিয়া-সরকারিগতভাবে ভারত ইন্ডিয়া ও ভারত নামে পরিচিত।

 গ)উপদ্বীপ -তিনদিক জল দ্বারা  বেষ্টিত ভূ-ভাগকে উপদ্বীপ বলে। ভারতের তিনদিকেই বিশাল জলরাশি বিরাজ করছে।যথা – পূর্বে বঙ্গোপসাগর, পশ্চিমে আরব সাগর এবং দক্ষিণে ভারত মহাসাগর। তাই একে উপ-দ্বীপ বলা হয়।

……………………………………………………………………………………………………………………………….

 ঘ)পৃথিবীর ক্ষুদ্র সংস্করণ –প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের জন্য ভারতবর্ষকে পৃথিবীর ক্ষুদ্র সংস্করবলে।

ঙ)বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য-ভারতে নানা জাতি, নানা ধর্মের ও নানা ভাষাভাষীর লোক বাস করে। তথাপি তাদের মধ্যে ঐক্য ভাব বিরাজমান। 

চ) ভারতকে উপমহাদেশ বলে – ভারত একটি উপমহাদেশ (India is a sub-continent) : কোনো দেশে যদি মহাদেশের যাবতীয় বৈশিষ্ট্য চোখে পড়ে, তবে তাকে উপমহাদেশ বলা হয়। ভারতবর্ষকে তিনটি কারণে উপ-মহাদেশের আসনে প্রতিষ্ঠিত করা হয়। যথা-(a) ঐতিহাসিক কারণ : স্বাধীন ভারতের আয়তন অপেক্ষা পরাধীন ভারতের আয়তন অনেক বেশি ছিল। ইংরেজদের অধীনে ভারতবর্ষের মত এত বড় ভূ-খণ্ড ও জনসংখ্যা ছিল না। তাই তারা ভারতবর্ষকে উপমহাদেশ বলেছেন।(b) ভৌগোলিক কারণ : মহাদেশের ন্যায় ভারতে প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য লক্ষ্য করা যায়। ভূ-প্রকৃতি, নদ-নদী, জলবায়ু, কৃষি, শিল্প, স্বাভাবিক উদ্ভিদ, জনবসতি ইত্যাদির বিভিন্নতা ভারতে দেখা যায়।(c) সাংস্কৃতিক কারণ : সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যে ভারত অতুলনীয়। বিভিন্ন জাতি, ধর্ম ও ভাষার লোক ভিন্ন সংস্কৃতি নিয়ে পাশাপাশি শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে।

(৮)ভারতের প্রাচীন নাম –জম্বু দ্বীপ 

                                                    (৯)ভারতের দৈর্ঘ্য ,প্রস্থ ও আয়তন –

ক)উত্তর-দক্ষিণে ভারতের দৈর্ঘ্য- (উত্তরে ইন্দিরা কল থেকে দক্ষিণে কন্যাকুমারী অন্তরীপ  পর্যন্ত 3214 কিলোমিটার এবং 

খ)পূর্ব-পশ্চিমে ভারতের প্রস্থ- 2933 কিলোমিটার। (পূর্বে অরুণাচল প্রদেশের কিবিথু থেকে পশ্চিমে গুজরাটের গুহার মোতি পর্যন্ত)

গ)ভারতের ক্ষেত্রফল -32,87,263 বর্গ কিলোমিটার।

(১০)আয়তনে বিশ্বে ভারতের স্থান –

আয়তনের ভারত বিশ্বে সপ্তম স্থান অধিকার করে। (রাশিয়া,কানাডা,আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, চিন,

ব্রাজিল,অস্ট্রেলিয়া,ভারত)

                                              (১১)সংবিধানে ভারত –

ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনায় ভারতকে বলা হয়েছে সার্বভৌম .সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ  গণতান্ত্রিক ও  সাধারণতন্ত্র 

(১২)ভারতের শেষতম বিন্দু – ক) ভারতের উত্তরতম স্থান – লাডাকের ইন্দিরা কল  খ)ভারতের দক্ষিণতম স্থান -নিকোবরের ইন্দিরা পয়েন্ট  গ)ভারতের পশ্চিমতম স্থান -গুজরাটের গুহার মোতি  ঘ)ভারতের পূর্বতম  স্থান – অরুণাচল প্রদেশের কিবিথু  ঙ)মূল ভূ-খন্ডে ভারতের দক্ষিণতম স্থান তামিলনাড়ুর  কন্যাকুমারীকা অন্তরীপ (৮°০৪’ উত্তর )           

……………………………………………………………………………………………………………………………….


(১৩)ভারতের আন্তর্জাতিক সীমান্তরেখা –ক)ভারত চীন–ম্যাকমোহন লাইন খ)ভারত-আফগানিস্তান –-ডুরান্ড লাইন গ)ভারত পাকিস্তান –-র‍্যাডক্লিফ  লাইন ঘ)ভারতের কাশ্মীর ও পাক অধিকৃত কাশ্মীর –LOC(Line of control)ঙ)ভারতের কাশ্মীর ও চিন অধিকৃত কাশ্মীর —LAC ( Line of Actual Control)

(১৪)ভারতের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের স্থলসীমার দৈর্ঘ্য 

ভারতের উত্তর, উত্তর-পশ্চিম ও উত্তর-পূর্ব অংশ প্রায় ১৫২০০কিমি স্থলভাগ বেষ্টিত। ভারতের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের স্থলসীমার দৈর্ঘ্য নিচে  দেখানো হলো 

ক)ভারত ও চীনের স্থল সীমার দৈর্ঘ্য -৩৯১৭কিমি

খ)ভারত ও পাকিস্তানের স্থল সীমার দৈর্ঘ্য -৩৩১০ কিমি

গ)ভারত ও আফগানিস্তানের স্থল সীমার দৈর্ঘ্য -৮০ কিমি

ঘ)ভারত ও ভুটানের স্থল সীমার দৈর্ঘ্য -৫৮৭ কিমি

ঙ)ভারত ও নেপালের স্থল সীমার দৈর্ঘ্য -১৭৫২ কিমি

,চ)ভারত ও বাংলাদেশের স্থলসীমার  দৈর্ঘ্য -৪০৯৬ কিমি

ছ)ভারত ও মায়ানমারের স্থল সীমার দৈর্ঘ্য  -১৪৫৮ কিমি

                              (১৫)ভারতের গুরুত্বপূর্ণ অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমা রেখা –

ক)২৩°৩০’ উত্তর অক্ষরেখা অর্থাৎ কর্কটক্রান্তি রেখা ভারতকে উত্তর-দক্ষিণে দুটি ভাগে ভাগ করেছে। 

(খ) কর্কটক্রান্তি রেখা ভারতের আটটি রাজ্যকে স্পর্শ করেছে। এই আটটি রাজ্য হল যথাক্রমে গুজরাট, রাজস্থান  মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, ঝাড়খন্ড, পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, মিজোরাম 

(গ)কর্কটক্রান্তি রেখাটি ভারতের পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত। 

(১৬)৮২°৩০’ পূর্ব-দ্রাঘিমারেখা (যেটি  ভারতের প্রমাণ দ্রাঘিমারেখা )ভারতকে পূর্ব-পশ্চিমে দুটি ভাগে ভাগ করেছে। এই রেখাটি ভারতের প্রমাণ দ্রাঘিমা রেখা। এটি ভারতের চারটি রাজ্যকে স্পর্শ করেছে। 

(১৭)ক)আদম ব্রিজ ও পক প্রণালী -শ্রীলঙ্কা  ও ভারতের মাঝে অবস্থিত ।

খ)8° চ্যানেল মালদ্বীপ ও মিনিকয় -এর মাঝে  অবস্থিত ।

গ)9° চ্যানেল -মিনিকয় ও লাক্ষাদ্বীপের মাঝে  অবস্থিত

ঘ)10° চ্যানেল -আন্দামান ও নিকোবর -এর মাঝে  অবস্থিত ।

(১৮) 1949 সালের 26 শে নভেম্বর গণপরিষদ কর্তৃক সংবিধান গৃহীত হওয়ার পর ভারতের রাজ্যগুলির বিভাজন 

…………………………………………………………………………………………………………………………….

                                                ‘ক’ শ্রেণির রাজ্য (রাজ্যপাল শাসিত): 

1. আসাম, 2. বিহার, 3. বোম্বাই, 4. মধ্যপ্রদেশ, 5. উড়িষ্যা, 5. পাঞ্জাব,7. যুক্তপ্রদেশ , ৪. পশ্চিমবঙ্গ, 9. মাদ্রাজ।

                                               ‘খ’ শ্রেণির রাজ্য (রাজ প্রমূখ শাসিত):

 10. হায়দ্রাবাদ,11. জম্মু ও কাশ্মীর, 12. মধ্য ভারত ইউনিয়ন, 13. মহীশূর, 14. পাতিয়ালা ও পূর্ব পাঞ্জাব ইউনিয়ন, 15. রাজস্থান,16. সৌরাষ্ট্র ইউনিয়ন, 17. ত্রিবাঙ্কুর কোচিন ইউনিয়ন, 18. বিন্ধ্য প্রদেশ।

                                            ‘গ’ শ্রেণির রাজ্য (চিফ কমিশনার শাসিত)

19. আজমের, 20. ভোপাল, 21. বিলাসপুর, 22. কোচবিহার, 23. কুর্গ, 24. দিল্লি, 25. হিমাচলপ্রদেশ,26. কচ্ছ 27. মণিপুর, 28. ত্রিপুরা। 

                                              ঘ’ শ্রেণির রাজ্য (রাষ্ট্রক্ষেত্র): 

29. আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ।

                            (১৯) 1956 খ্রিস্টাব্দ থেকে এখন পর্যন্ত ভারতের রাজ্য পুনর্বিন্যাস :

 (A) 1956 খ্রিস্টাব্দে ভাষাভিত্তিক রাজ্য  পুনর্গঠন  : 1956 খ্রিস্টাব্দের 1 লা নভেম্বর ভারত  সরকার ভাষার ভিত্তিতে 14 টি রাজ্য (অন্ধ্রপ্রদেশ , আসাম, উড়িষ্যা,উত্তরপ্রদেশ, কেরালা, জম্মু ও কাশ্মীর, পশ্চিমবঙ্গ, পাঞ্জাব, বিহার, বোম্বাই, মধ্যপ্রদেশ, মহিশুর, মাদ্রাজ ও রাজস্থান) ও 6 টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল (ত্রিপুরা, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, দিল্লি, লাক্ষা দ্বীপ, মণিপুর এবং হিমাচল প্রদেশ) গঠন করে।

(B) 1956 খ্রিস্টাব্দের পরবর্তী সময়ে রাজ্য পুনর্গঠন : 

1956 খ্রিস্টাব্দে ভাষার ভিত্তিতে রাজ্য পুনর্গঠিত হওয়ার পরও বিভিন্ন সময়ে কোনো কোনো রাজ্যকে নতুন করে গঠন করা হয়েছে। যেমন-

 1957 খ্রি. আসামের উত্তর-পূর্ব অংশ নিয়ে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত অঞ্চল (NEFA)এবং  দক্ষিণ-মধ্য অংশ নিয়ে নাগাল্যান্ড কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠিত হয়।

 1960 খ্রি.বোম্বাই ভেঙে গুজরাট ও মহারাষ্ট্র গঠিত হয়।

 1962 খ্রি.. গোয়া, দমন, দিউ প্রভৃতি পোর্তুগিজ উপনিবেশগুলি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলরূপে স্বীকৃতি পায়। 

1966 খ্রি. পাঞ্জাব ভাগ করে পাঞ্জাব ও হরিয়ানা নামে দুটি পূর্ণাঙ্গ রাজ্য তৈরি হয় এবংচণ্ডীগড় হয় কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। 

1971 খ্রি. হিমাচলপ্রদেশ পূর্ণাঙ্গ রাজ্যরূপে পরিগণিত হয়। 

1972 খ্রি. ত্রিপুরা,মণিপুর ও মেঘালয় পূর্ণাঙ্গ রাজ্যের মর্যাদা লাভ করে। 

1975 খ্রি. সিকিম ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়। 

1987 খ্রি.কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গোয়া ভারতের 25 তম পূর্ণাঙ্গ রাজ্যের মর্যাদা লাভ করে। 

1993 খ্রি. কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল দিল্লি জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের স্বীকৃতি লাভ করে।

 2000 খ্রি. মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ ও বিহার রাজ্য ভেঙে যথাক্রমে ছত্তিশগড়, উত্তরাঞ্চল (বর্তমানে উত্তরাখণ্ড) এবং ঝাড়খণ্ড রাজ্য গঠিত হয়। 2014 খ্রি. 2 জুন অন্ধ্রপ্রদেশ ভেঙে তেলেঙ্গানা (ভারতের নবীনতম রাজ্য) রাজ্য গঠিত হয়। 2019 খ্রি. 5 আগস্ট জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য পৃথক হয়ে জম্মু- কাশ্মীর ও লাদাখ দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠিত হয়েছে।সর্বশেষ 2020 খ্রিস্টাব্দের 26 শে জানুয়ারি দমন ও দিউ এবং দাদরা ও নগর হাভেলিকে সংযুক্ত করে  দুটিকে একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে যুক্ত করা হয়েছে। এদের সম্মিলিত রাজধানী হয়েছে দমন। ফলে বর্তমানে 

ভারতে মোট 28 টি অঙ্গরাজ্য ও ৪ টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠিত হয়েছে।

২০)বর্তমানে ভারতে 28 টি অঙ্গরাজ্য   8 টি  কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আছে।

ক্রমিক সংখ্যা অঙ্গরাজ্যের নাম Name of the statesরাজধানী Capitalsআয়তন Area in sq kms      ভাষা Languages
রাজস্থানজয়পুর3,42,239হিন্দি, উর্দু 
মধ্যপ্রদেশভোপাল 3,08,245হিন্দি 
মহারাষ্ট্রমুম্বাই 3,07,713মারাঠি 
উত্তরপ্রদেশলখনউ2,40,928হিন্দি, উর্দু 
গুজরাটগান্ধীনগর 1,96,024গুজরাটি, সিন্ধ্রি
কণাটকবেঙ্গালুরু 1,91,791কানাড়ি
অন্ধ্রপ্রদেশঅমরাবতী 1,62,968তেলেগু 
ওড়িশাভুবনেশ্বর 1,55,707উড়িয়া 
ছত্তিশগড়রায়পুর 1,35,058হিন্দি 
১০তামিলনাড়ুচেন্নাই 1,30,058তামিল 
১১তেলেংগনাহায়দ্রাবাদ 1,12,077তেলেগু 
১২বিহারপাটনা 94,163হিন্দি, উর্দু 
১৩পশ্চিমবঙ্গকলকাতা 88,752বাংলা 
১৪অরুনাচল্প্রদেশইটানগর83,743আপ্তানি, মংপা 
১৫ঝাড়খন্ডরাচি 79,714হিন্দি, উর্দু 
১৬অসমদিসপুর78,438অসমীয়া 
১৭হিমাচল্প্রদেশসিমলা56,673হিন্দি 
১৮উত্তরাখন্ডদেরাদুন53,483হিন্দি 
১৯পাঞ্জাবচন্ডিগড় 50,362পাঞ্জাবি 

২১)আয়তন অনুসারে ভারতের অঙ্গরাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নাম 

……………………………………………………………………………………………………………………………

ক্রমিক সংখ্যা অঙ্গরাজ্যের নাম Name of the statesরাজধানী Capitalsআয়তন Area in sq kms      ভাষা Languages
২০হরিয়ানাচন্ডিগড় 44,212হিন্দি 
২১কেরলতিরুবন্তপুরম 38,963মালায়ালাম 
২২মেঘালয়শিলং 22,429খাসি, গারো 
২৩মণিপুরইম্ফল22,327মনিপুরী
২৪মিজোরামআইজল21,087ইংরেজি, মিজো
২৫নাগাল্যান্ডকোহিমা16,579নাগামিজ, আও
২৬ত্রিপুরাআগরতলা10,486বাংলা 
২৭সিকিমগ্যাংটক 7096লেপচা, ভুটিয়া 
২৮গোয়াপানাজি 3902কোঙ্কনী,মারাঠী
ক্রমিক সংখ্যা কেন্দ্রশাসিত  অঞ্চলের নাম রাজধানী আয়তন বর্গ কিমি ভাষা 
লাডাকলেহ59146কাশ্মীরি, উর্দু 
জম্মু ও কাশ্মীর শ্রীনগর42241কাশ্মীরি, উর্দু 
আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ ,পোর্ট ব্লেয়ার 8249হিন্দি, নিকোবারি 
দিল্লিনিউ দিল্লি 1484হিন্দি, উর্দু, পাঞ্জাবি 
দমন, দিউ, দাদরা ও নগর হাভেলিদমন 603মারাঠি, গুজরাটি 
পুদুচেরি পুদুচেরি 479তামিল, ফরাসি 
চন্ডীগড়চন্ডিগড় 114হিন্দি 
লাক্ষাদ্বীপ কাভারাত্তি 32মালায়ালাম 

🌴 আদর্শ  ভূগোল 🌴  🌿  🌿  দেশ হিসেবে ভারত  🌿  🌿                              💐113🌾 

……………………………………………………………………………………………………………………………….

ক)আয়তনে ভারতের বৃহত্তম রাজ্য- রাজস্থান 

খ)আয়তনে ভারতের ক্ষুদ্রতম রাজ্য –গোয়া 

গ)জনসংখ্যায় ভারতের বৃহত্তম রাজ্য –উত্তর প্রদেশ 

ঘ)জনসংখ্যায় ভারতের ক্ষুদ্রতম রাজ্য -সিকিম

Leave a Comment